CODE | COUNTRY | CURRENCY | NICKNAME |
USD | United States | Dollar | Buck |
EUR | Eurozone | Euro | Fiber |
JPY | Japan | Yen | Yen |
GBP | Great Britain | Pound | Cable |
CHF | Switzerland | Franc | Swissy |
CAD | Canada | Dollar | Loonie |
AUD | Australia | Dollar | Aussie |
NZD | New Zealand | Dollar | Kiwi |
খুব সোজা কথায় ‘’মুদ্রা’’।
কারন আপনি শারিরিক ভাবে কিছু কিনতেছেন না। এই জন্য মাঝে মাঝে দ্বিধায় পরে যেতে পারেন।
এটি আপনি কোন একটা দেশের মুদ্রা কেনাকে, এই দেশের শেয়ার কেনার সাথে তুলনা করতে পারেন অথবা কোন একটা কোম্পানির শেয়ার কেনার মত ভাবতে পারেন।
কোন একটা দেশের মুদ্রা এর মূল্য ঐ দেশের অর্থনীতির বর্তমান এবং ভবিষ্যতের অবস্থা ও বাজার এর অবস্থা এর প্রতিফলন।
ফরেক্সে আপনি যখন কিছু কিনতেছেন ধরুন জাপানের ইয়েন কিনতেছেন তখন আপনি আসলের জাপানের অর্থনীতি এর একটা শেয়ার কিনতেছেন। আপনি চিন্তা করতেছেন যে জাপানের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল যাচ্ছে এবং এতে আরো ভাল হবে সময়ের সাথে। সুতরাং আপনি শেয়ার গুলো বিক্রি করার সময়ে ভালো পরিমানের লাভ করতে পারবেন।
সাধারন ভাবে বলা যায় যে, দুই দেশ এর মুদ্রার মধ্যের বিনিময় হার হলো ঐ দুই দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার মধ্যের পার্থক্য এর প্রতিফলন। ফরেক্সে এ সব ধরনের মুদ্রা নিয়ে কাজ করা যায়।
মেজোর মুদ্রাঃ
আপনি যেকোন মুদ্রা নিয়ে ট্রেড করতে পারেন, কারন পৃথিবীতে অনেক ধরনের মুদ্রা আছে, কিন্তু আপনি যদি নতুন ট্রেডার হয়ে থাকেন তাহলের আপনার উচিত “মেজোর মুদ্রা” তে ট্রেড করা। এগুলো হলোঃ কানাডিয়ান ডলার (CAD), গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড (GBP), ইউরপিয়ান ইউরো (EUR), জাপানি ইয়েন (JPY), অস্ট্রেলিয়ান ডলার (AUD), সুইস ফ্রাংক (CHF), নিউজিল্যান্ড ডলার (NZD)।
মুদ্রা এর প্রতিক গুলো সব সময় ৩ অক্ষর এর হয়ে থাকে। প্রথম দুই অক্ষর হয়ে দেশের নাম এবং শেষ অক্ষর দিয়ে ঐ দেশের মুদ্রার নাম বুঝানো হয়ে থাকে। এই তিনটি অক্ষর ISO 4217 Currency Codes হিসাবে পরিচিত।
১৯৭৩ সালে The International Organization for Standardization (ISO)
কারেন্সির জন্য তিন-বর্ণের কোড প্রতিষ্ঠা করে যা এখন আমরা ব্যাবহার করি।
উদাহরনঃ
NZD = এখানে NZ দিয়ে নিউজিল্যান্ড (NEW ZELAND) এবং D দিয়ে ডলার বুঝানো হয়েছে।
উপরের এই মুদ্রা গুলোকে মেজোড় “majors” মুদ্রা বলা হয় কারণ এই গুলো সব চেয়ে বেশি বিনিময় করা হয়ে থাকে।
“Buck” (বক) মার্কিন ডলারের একমাত্র ডাক নাম নয়, এছাড়াও রয়েছে: গ্রীন বাক, বেঞ্জিস, বেনজমিনস, চেডার, লুট, স্ক্রিলা, পেপার, মোলাহ এবং ডেড প্রেসিডেন্ট। পেরুতে মার্কিন ডলারের আরো একটি ডাকনাম “কোকো”।